Sunday, 20 July, 2025
Logo
বিজ্ঞাপন
যাবতীয় রড, সিমেন্ট, ইট, বালি ও কনা পাইকারি ও খুচরা বিক্রয় করা হয় ।। যোগাযোগ- মেসার্স হোসেন ব্রাদার্স/ জাকের ট্রেডার্স।। সোবান মঞ্জিল, বসুর হাট রোড, সিনেমা হলের পাশে, দাগনভুইয়া, ফেনী। প্রোপ্রাইটর জাকের হোসেন আলমগীর ০১৭১১-৯৬২৯২৫।। ০১৮৭১-৯৩০০০৮ মেসার্স কে আহাম্মদ এন্ড সন্স! পরিবেশক,বি এম, ডেল্টা ও ইউনি এল পি গ্যাস! যোগাযোগ- বসুরহাট রোড, সিনেমা হলের সামনে, দাগনভুইয়া, ফেনী- ০১৭১১-৩০৪৮৭৩, ০১৮৩৯-৩৯৭১৩০! দাগনভুইয়া ফিজিওথেরাপী সেন্টার, একটি আধুনিক বাত, ব্যথা, প্যারালাইসিস ও মুখ বাঁকা চিকিৎসা কেন্দ্র। ঠিকানা- সোবহান মঞ্জিল, বসুর হাট রোড। (সাবেক ঝর্না সিনেমা হলের পাশে)। দাগনভুইয়া, ফেনী। 01818-019684, 01721-910110

শরীয়তপুরে পূর্বশত্রুতার জেরে পিটিয়ে নিরীহ ব্যক্তিকে আহত করার অভিযোগ

শরীয়তপুর প্রতিনিধি

প্রকাশিত: / বার পড়া হয়েছে


ছবি - প্রতিনিধি

শরীয়তপুর সদর উপজেলায় ফারুক সরদার (৩৮) নামে এক নিরীহ ব্যক্তিকে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ উঠেছে।

রবিবার (৬ জুলাই) দুপুরে আহত ফারুক সরদারের বাবা এ ফজলুল হক সরদার সাংবাদিকদের কাছে এ অভিযোগ করেন। এরআগে গত ৪ জুলাই বিকালে সদর উপজেলার আংগারিয়া বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে এ হামলার ঘটনা ঘটে।

আহত ফারুক সরদারের বাবা ফজলুল হক সরদার বলেন, দীর্ঘদিন যাবৎ আমাদের সঙ্গে একই গ্রামের শাহ আলম সরদার (৩৫), ছলেমান সরদার (৪০), শাহ জালাল সরদার (৩০) এর সঙ্গে বিরোধ চলেছে আসছিল। তারই ধারাবাহিকতায় আমার ছেলে ফারুক সরদার (৩৮) গত ৪ জুলাই বিকাল অনুমান ৩ টার দিকে আংগারিয়া বাজার থেকে ফার্নিচারের দোকান হিসাব শেষ কর আমার বাড়ীর উদ্দেশ্যে যাওয়ার পথে শাহ আলম সরদার, ছলেমান সরদার, শাহ জালাল সরদার তাদের বাড়ীর সামনে রাস্তার উপর পৌঁছামাত্র লোকজনসহ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হামলা করে। একপর্যায়ে শাহ আলম সরদারের হাতে থাকা রাম দায়ের যারা দিয়ে আমার ছেলেকে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথা লাক্ষ্য করিয়া বারি মারলে বারি আমার ছেলের মাথার বাম পাশে লাগে হাড়ভাঙ্গা গুরুতর জখম হয়। আঘাতে আমার ছেলে মাটিতে পড়ে গেলে তার সঙ্গে থাকা ১২ হাজার টাকা নিয়ে যায় এবং ছেলেকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। পরে তার চিৎকারে আশপাশের লোক এগিয়ে আসলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে শরীয়তপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট সদর হাসপাতালে নিয়া ভর্তি করা হয়। বর্তমানে আমার ছেলে শরীয়তপুর সদর হাসাপাতালে ভর্তিরত অবস্থায় মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে। আমি আমার ছেলের চিকিৎসার কাজে ব্যস্ত থাকায় এবং বিষয়টি নিয়ে আমার আত্মীয়-স্বজনের সাথে আলাপ-আলোচনা করে থানা মামলা করার সিদ্ধান্ত গ্রহন করি। বরিবার পালং মডেল থানায় অভিযোগ করবো ।

এ ব্যাপারে পালং মডেল থানার ওসি হেলাল উদ্দিন বলেন, ঘটনাটি শুনেছি। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

Share

আরো খবর


সর্বাধিক পঠিত